Wednesday, July 4, 2018
ডেটা কমিউনিকেশন
ডেটা কমিউনিকেশনঃ ডেটাকে এক স্থান হতে অন্য স্থানে কিংবা এক কম্পিউটার হতে অন্য কম্পিউটারে কিংবা এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইসে স্থানামত্মর করার প্রক্রিয়াকেই ডেটা কমিউনিকেশন বলে।
ডেটা কমিউনিকেশন এর উপাদান ৫ টি, যথা-
১. উৎস (Source)
২. প্রেরক (Transmitter)
৩. মাধ্যম (Medium/Transmission System)
৪. গ্রাহক (Receiver)
৫. গমত্মব্য (Destination)
turn on data connection
চিত্রঃ ডেটা কমিউনিকেশন মডেল।
১. উৎস (Source)t ডেটা কমিউনিকেনশ উৎসের কাজ হচ্ছে ডেটা তৈরি করা। উদাহরণ- কম্পিউটার, টেলিফোন ইত্যাদি।
২. প্রেরক (Transmitter) প্রেরকের কাজ হচ্ছে ডেটাকে এক প্রামত্ম থেকে অন্য প্রামেত্ম কিংবা এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে অথবা এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইসে ট্রা্ন্সমিশন সিস্টেমের মধ্য দিয়ে প্রে্রণ করা এবং ডেটার নিরাপত্তা বিধানে একে এনকোড করা। উদাহরণ- মডেম কম্পিউটার থেকে ইনপুট হিসাবে ডিজিটাল ডেটা গ্রহণ করে এবং ট্রা্ন্সমিশন সিস্টেমের মধ্য দিয়ে চলাচলের উপযোগী করার জন্য ঐ ডিজিটাল ডেটাকে এনালগ সিগন্যাল এ রূপামত্মর করে।
৩. মাধ্যম (Medium/Transmission System)t যার মধ্যে দিয়ে ডেটা ট্রান্সমিট হয় সেটিই মাধ্যম।উদাহরণ-তার কিংবা বাতাস।
৪. গ্রাহক (Receiver)ঃ গ্রাহকের কাজ হচ্ছে ট্রা্ন্সমিশন সিস্টেম থেকে সিগন্যাল গ্রহণ করা এবং এই সিগন্যাল কে Destination ডিভাইসের বোধগম্য করে উপস্থাপন করা। গ্রাহক প্রামেত্ম মডেম ঐ এনালগ সিগন্যাল কে ডিজিটাল ডেটাতে রূপামত্মর করে। উদাহরণ- মডেম।
৫. গমত্মব্য (Destination)t গমত্মব্য ডিভাইস Receiver থেকে প্রাপ্ত অরিজিনাল ডেটা গ্রহণ করে। উদাহরণ- কম্পিউটার।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment